Saturday, June 24, 2017

Create your own Business Website in minutes!

Create your own Business Website in minutes! Build a beautiful, full featured website with our easy web builder. Try it now its Easy and Free! http://www.webbiy.com/

Saturday, August 15, 2015

ব্লগিং করে টাকা আয় করার কৌশল



কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়? 

♂♂প্রথমে blogger.com থেকে ব্লগ খুলবেন। ব্লগার ডট কম অনেক জনপ্রিয় ব্লগের জন্য। অবশ্য সারা বিশ্বে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগ প্রথম স্থান দখল করে আছে। ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগ খুলতে wordpress.com এ যান। তবে blogger এর ব্লগ হলে আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বাড়তি টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন যা ওয়ার্ডপ্রেসে পারবেন না। 

♂♂ব্লগ খোলার পর আপনি এই লিঙ্কে যান। তাহলে একটি এডসেন্স একাউন্ট খুলতে পারবেন। একাউন্ট খোলার পর সাইন ইন করলে আপনি shrink নামের একটা অপশন পাবেন। এই অপশন shorten a link বা লিঙ্ক শর্ট করার জন্য। ওখানে আপনি আপনার ব্লগের url লিখুন। এবার ওরা আপনাকে একটা লিঙ্ক দিবে। আপনি লিঙ্কটা কপি করে বিভিন্নভাবে প্রচার করতে পারেন। যেমনঃ ফেসবুক, টুইটার, গুগল বা অন্যান্য সোশ্যাল সাইটে প্রচার করতে পারবেন। shrink এ যে শুধু আপনার ব্লগের url দিতে হবে এমন কিছু না। আপনি আমার ব্লগের পোস্টের লিঙ্ক ও দিয়ে  লিঙ্ক পেতে পারেন। এই লিঙ্ক প্রচার করেলেও আপনি টাকা পাবেন। অর্থাৎ আপনি, যে কোন লিঙ্কই প্রচার করতে পারবেন। সেটা হোক আমার, হোক আপনার হোক অন্য কারো। টাকা আপনার একাউন্টে জমা হতে থাকবে। তবে, আপনি যদি পেপাল বা payoneer একাউন্ট ভ্যারিফাইড করে রাখেন তাহলে অটোম্যাটিক আপনার একাউন্টে টাকা জমতে থাকবে। প্রতি হাজার ভিজিটের জন্য আপনাকে ৮ ডলার পর্যন্ত দিতে পারে। সুতরাং আপনার ব্লগ থাকুক আর না থাকুক এখনি একাউন্ট খুলে রাখতে পারেন। টাকা জমাতে পারবেন। আর যদি কোনদিন পেপাল বা payoneer একাউন্ট খুলেন সেদিন থেকে টাকা উইদড্র শুরু করেন। তারপর থেকে অটোমেটিক আপনার এডসেন্স ব্যালেন্স থেকে আপনার একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার হয়ে যাবে। 


এক নজরে দেখে নিন বিশ্বের সবচাইতে আকর্শনীয় গোলটি বা ম্যাজিক গোল। 

ফেসবুকে আমি

Friday, July 24, 2015

IELTS কি?

আইইএলটিএস (IELTS)কি ? কীভাবে কত খরচ হবে ? একটু বিস্তারিত জেনে নিন।যারা ইউরোপে উচ্চ শিক্ষার কথা ভাবছেন তাদের জন্য!!

রুহুল সিনবাদঃ আইইএলটিএস (IELTS) নিয়ে কিছু কথা !! *যারা এই বিষয়ে উস্তাদ তাদের জন্য না *

আইইএলটিএস’ হচ্ছে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার সনদ, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। IELTS (The International English Language Testing System)। যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি নয় তাদের অনেক দেশে উচ্চশিক্ষা কিংবা ভিসার আবেদন করতে ভালো আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হয়। আইইএলটিএস পরীক্ষাপদ্ধতি দুই ধরনের, ‘একাডেমিক’ ও ‘জেনারেল’। উচ্চশিক্ষায় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের ‘একাডেমিক আইইএলটিএস’ টেস্টে অংশ নিতে হয়। যে কেউ এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। এ জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বজুড়েঃ
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ সূত্রে জানা যায়, ১৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ও পেশাজীবী উচ্চশিক্ষা ও চাকরির লক্ষ্যে প্রতিবছর আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের এক্সামিনেশনস ডাইরেক্টর পিটার এশটন জানান, উচ্চশিক্ষা ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশে ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর থাকা বাধ্যতামূলক। গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে টোফেলের চেয়ে অনেক এগিয়ে আইইএলটিএস।
পরীক্ষা পরিচালনাঃ
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া যৌথভাবে পরিচালনা করে আইইএলটিএস পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় নীতি নির্ধারক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও বিশ্বব্যাপরী পরীক্ষা পরিচালনা ও শিক্ষার্থীদের কাছে তথ্য পৌছে দেওয়ার মূল ভূমিকা পালন করছে বিট্রিশ কাউন্সিল ও আইডিপি অস্ট্রেলিয়া। সারা বিশ্বে একই প্রশ্নপত্র ও অভিন্ন নিয়মে পরিচালিত হয়।কিছু ভুল ধারণাঅনেকেই মনে করেন আইইএলটিএস অনেক কঠিন একটি পরীক্ষা। আসলে এটি ভুল ধারণা। ব্রিটিশ কাউন্সিল সূত্র মতে, ইংরেজিতে মোটামুটি দক্ষ হয়েও এ পরীক্ষায় ভালো স্কোর সম্ভব। যদিও যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া কিংবা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষা পরিচালিত হয় বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়।
পরীক্ষা পদ্ধতিঃ
দুটি মডিউলে আইইএলটিএস পরীক্ষা দেওয়া যায়। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং। স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য একাডেমিক মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। কোনো কারিগরি বিষয় বা প্রশিক্ষণে অংশ নিতে হলে সাধারণত জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হয়। এ ছাড়া সেকেন্ডারি স্কুলে ভর্তি এবং ইমিগ্রেশনের জন্য জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে। আইইএলটিএস পরীক্ষায় বসার আগে জেনে নিন কোন মডিউলে আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। দুটো পদ্ধতিতে পার্থক্য খুব সামান্য। আইইএলটিএস পরীক্ষায় দুই ধরনের মডিউলেই চারটি অংশ থাকে। Listening, Reading, Writing ও Speaking।
  • লিসেনিং (Listening):কথোপকথন শুনে বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা হয় এ অংশে। চারটি বিভাগে মোট ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। আপনাকে একটা প্যাসেজ ইংরেজিতে বাজিয়ে শোনানো হবে, আর সামনে থাকবে প্রশ্নপত্র, ঐ শোনার ভিত্তিতে আপনাকে উত্তর করতে হবে, কী বোঝানো হয়েছে ঐ অডিও টেপে। মোটামুটি ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। শেষ ১০ মিনিটে উত্তরপত্রে উত্তর লিখতে হয়। একটি বিষয় কেবল একবারই বাজিয়ে শোনানো হয়। কোনো অংশ শুনে না বুঝতে পারলে সেটা নিয়ে আর মাথা না ঘামানোই ভালো। কারণ, এতে পরবর্তী প্রশ্নগুলোর উত্তর বুঝতে না পারার ঝুঁকি থাকে। সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পূরণ ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে।
  • রিডিং (Reading):অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে IELTS এর সবগুলো পার্টের মধ্যে এটি কঠিন মনে হয়। এখানে তিনটি বিভাগে ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় এক ঘণ্টা। Reading-এ টেস্ট করা হয় একটা প্যাসেজ পড়ে বোঝার ক্ষমতা। আপনাকে বিশাল বিশাল তিন-চারটা প্যারাগ্রাফ দেয়া হবে, তার থেকে আপনাকে অত্যন্ত সিম্পল সিম্পল উত্তর দিতে হবে। কিন্তু ঐ সিম্পল সিম্পল উত্তরগুলো আপনি সহজে পারবেন না, যদি না আপনি প্যাসেজটা ঠিকমতো বুঝতে পারেন। প্যাসেজটা আপনি ঠিকমতো বুঝতে হলে আপনাকে প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে, আর তাহলে বাকি প্যাসেজে সময় কমে আসবে। এভাবেই এই সহজ পরীক্ষাটা সব পরীক্ষার্থীর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অর্থাৎ এই পরীক্ষায় আপনি যদি কিছু কৌশল রপ্ত না করে চলে যান, তাহলে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে পারবেন না, সে আপনি যতই কনফিডেন্ট হোন না কেন? ইংরেজি মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারেন। এখানেও বাক্য পূরণ, সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা ইত্যাদি প্রশ্ন থাকবে। পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোয় দাগ দিয়ে রাখুন। উত্তর খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
  • রাইটিং (Writing):এখানে যাচাই করা হয় আপনি কতটুকু কল্পনাশক্তি খাটাতে পারেন এবং একটা বিষয়ের উপরে লিখতে পারেন। এক ঘণ্টায় দুটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে প্রথম প্রশ্নের চেয়ে দ্বিগুণ নম্বর থাকে। এজন্য শুরুতেই দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর ভালোভাবে লিখতে পারেন। প্রথম প্রশ্নটিতে মোটামুটি ২০ মিনিট সময় দিতে পারেন। অন্তত ১৫০ শব্দের উত্তর লিখতে হবে। দ্বিতীয় প্রশ্নটির উত্তর দিতে ৪০ মিনিট নিতে পারেন। অন্তত ২৫০ শব্দ লিখতে হবে। শব্দসংখ্যা একটু বেশি হলে ক্ষতি নেই। কিন্তু কম হলে নম্বর কমে যাবে। প্রথম প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো চার্ট, ডায়াগ্রাম থাকে। এ থেকে নিজের কথায় বিশ্লেষণধর্মী উত্তর লিখতে হয়। দ্বিতীয় প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো বিষয়ের পক্ষে, বিপক্ষে মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে হয়।
  • স্পিকিং (Speaking):এখানে কোনো লেখালেখী নেই। আপনাকে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষাস্থলে (সাধারণত ব্রিটিশ কাউন্সিলে) যেতে হবে। সেখানে দু-তিনজন পরীক্ষকের সামনে আপনাকে বসতে হবে। তাঁরা আপনাকে বিভিন্নভাবে ইংরেজিতে প্রশ্ন করবেন, আপনি তাঁর উত্তর দিবেন। তিনটি অংশে মোটামুটি ১১ থেকে ১৪ মিনিটের পরীক্ষা হয়। প্রথম অংশে পরীক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যেমন – পরিবার, পড়াশোনা, কাজ, বন্ধু ইত্যাদি। চার থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে উত্তর দিতে হয়। দ্বিতীয় অংশে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে এবং দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে চিন্তা করার জন্য এক মিনিট সময় দেওয়া হয়। তৃতীয় অংশে চার থেকে পাঁচ মিনিটের জন্য পরীক্ষকের সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে কথোপকথন চালাতে হয়।
উদাহরন: Suppose, you have visited a Pharmaceutical company. Now would you please explain what did you see there?- মার্কা একটা প্রশ্ন করতে পারে।

প্রস্তুতি#
আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ে উত্কণ্ঠার কিছু নেই। নিয়মিত প্রস্তুতি নিয়ে যথেষ্ট ভালো স্কোর করা সম্ভব। শুরুতেই আপনার লক্ষ্য ঠিক করে নিন। তবে ইংরেজিতে আপনার এত দিনকার যা দক্ষতা, সে অনুযায়ীই লক্ষ্য ঠিক করবেন। রাতারাতি ভালো স্কোর করা সম্ভব নয়। আবার ইংরেজিতে আপনি যথেষ্ট দক্ষ হলেও কোনো প্রস্তুতি ছাড়া পরীক্ষা দিয়ে আশানুরূপ স্কোর করা সম্ভব নয়। রোজকার কাজের মধ্যেই অন্তত ৩০ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখুন এ জন্য। কত দিন ধরে প্রস্তুতি নেবেন, এটা আপনার দক্ষতার ওপর নির্ভর করে। অন্তত তিন মাস সময় হাতে রাখা ভালো। প্রশ্নপত্র সমাধান করাটা প্রস্তুতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঘড়ি ধরে প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। সম্ভব হলে পরীক্ষার পরিবেশে একসঙ্গে সব অংশের পরীক্ষা দিন।
কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নীলক্ষেতে কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো সমাধান করুন। বাজারে অসংখ্য বই পাবেন। তবে সবই নির্ভরযোগ্য এ কথা বলা যায় না। এ পরীক্ষার জন্য কোচিং করবেন কি না এটা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত। তবে যা-ই করুন বাড়িতে নিজে পড়াশোনা করতে হবে। আইইএলটিএস নিবন্ধনের সময় প্রস্তুতির জন্য দুটি ছোট বই দেওয়া হয়। এগুলো ভালোমতো পড়ুন ও সমাধান করুন। ব্যাকরণের অনেক খুঁটিনাটি জানতে পারবেন। আবার এমন অনেক বিষয়, যা স্কুল-কলেজে পড়েছেন কিন্তু এখন মনে নেই, তা ঝালিয়ে নিতে পারবেন। এ পরীক্ষা নিয়ে অনেকের কাছ থেকে অনেক রকম কথা শুনতে পাবেন। এতে দ্বিধা বা উত্কণ্ঠায় ভুগবেন না। আইইএলটিএস সম্পর্কে যেকোনো তথ্য পেতে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং আইডিপি, বাংলাদেশ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের লাইব্রেরিতে প্রস্তুতির জন্য প্রচুর ভালো বই পাবেন। তবে এগুলো ব্যবহারের জন্য লাইব্রেরির সদস্য হতে হবে। নীলক্ষেত থেকে যেনতেন বই কিনে অর্থ ও সময় নষ্ট না করাই ভালো। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, আইডিপি অস্ট্রেলিয়া এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানেই আইইএলটিএস হয়। তাদের কাছ থেকেই যখন সরাসরি তথ্য পাচ্ছেন, তখন অন্য কোথাও যাওয়াটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।


বই পরিচিতিঃ
  • Listening: লিসেনিং-এর জন্য Cambridge-এর সিরিজ আছে। খুব ভালো। তবে প্রথম দুটো (মানে 1 এবং 2 খুব সাধারণ মানের)। ভালো কিছু শেখা যাবে 3, 4, 5, 6 7, 8. 9 -এই বইগুলো থেকে। এই বইগুলো CD-সহ কিনতে হবে। অথবা কারো থেকে পেনড্রাইভে সফ্‌ট কপিও সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
  • Reading: অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতে রিডিং-এর জন্য Saifur’s-এর বইটা সহজ এবং বোধগম্য।
  • Writing: রাইটিং-এর জন্য ভালো বই হচ্ছে Moniruzzaman’s IELTS Writing বইটি।
  • Speaking: স্পীকিং-এর জন্য Khan’s Cue-Card 1 এবং 2 বেশ কার্যকরী।
স্কোরএক থেকে নয়-এর স্কেলে আইইএলটিএসের স্কোর দেওয়া হয়। চারটি অংশে আলাদাভাবে ব্যান্ড স্কোর দেওয়া হয়। এগুলোর গড় করে সম্পূর্ণ একটি স্কোরও দেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় কৃতকার্য বা অকৃতকার্য হওয়ার কোনো বিষয় নেই। আপনার প্রয়োজনীয় স্কোর করতে পারলেই পরীক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্য সফল হবে। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে সাধারণত সাড়ে ছয় থেকে সাড়ে সাত পেতে হয়। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যান্ড স্কোরও আলাদাভাবে ভালো করতে হয়। সম্পূর্ণ স্কোর যত ভালোই হোক না কেন, একটি বিভাগে স্কোর কমে গেলে ভর্তির সুযোগ না-ও পেতে পারেন। পরীক্ষা দেওয়ার আগেই জেনে নিন ন্যূনতম কত স্কোর প্রয়োজন। আইইএলটিএস স্কোরের মেয়াদ থাকবে দুই (২) বছর।
আইইএলটিএস স্কোর স্কেলঃ
 
আইইএলটিএস স্কোরসমূহের শুরু ১ থেকে ৯ পর্যন্ত। স্কোরগুলোর স্বীকৃতিস্বরুপ হচ্ছে -
ব্যান্ড ৯ দক্ষ ব্যবহারকারীব্যান্ড ৮ খুব ভালো ব্যবহারকারীব্যান্ড ৭ ভালো ব্যবহারকারীব্যান্ড ৬ পর্যাপ্ত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৫ পরিমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৪ সীমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ৩ অতিরিক্তমাত্রায় সীমিত ব্যবহারকারীব্যান্ড ২ ব্যবহারকারী নয়ব্যান্ড ১ যারা অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দিয়েছে বা যারা communicate ব্যর্থ হয়েছেব্যান্ড ০ পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেনি / উত্তর দেয়নি

প্রস্তুতি ও পরীক্ষা সংক্রান্ত আরও কিছু তথ্যঃ
শুরুতেই একটি মডেল টেস্ট দিন এতে নিজের দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা পাবেন।কত নম্বর পেলে স্কোর কেমন হবে, এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না। ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে পারেন।ভুল বানানের জন্য নম্বর কমে যায় তাই বানানে সতর্ক হোন।যে কয় শব্দে উত্তর দিতে বলা হয়, সে কয় শব্দই লিখতে হবে। দুটি শব্দের মধ্যে উত্তর লিখতে বললে আপনি এক বা দুই শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু দুইয়ের বেশি শব্দ হলে নম্বর পাবেন না।ভুল উত্তরের জন্য কোনো নম্বর কাটা যায় না। কাজেই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করুন।স্পিকিংয়ে (speaking) ভালো করতে হলে বন্ধুবান্ধব, পরিচিতদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। অনেকে খুব ভালো ইংরেজি জানেন। কিন্তু বলতে অসুবিধা বোধ করেন। এ পরীক্ষার জন্যই নিয়মিত প্রস্তুতি নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।প্রশ্নপত্র সমাধান করে আপনি নিজেই অনেকখানি মূল্যায়ন করতে পারবেন। তবে আরও নির্ভরযোগ্যতার জন্য মক টেস্ট (Mock Test) দিতে পারেন। ব্রিটিশ কাউন্সিল, উইংসসহ (Wings) বিভিন্ন কোচিং সেন্টার যেমন সাইফুরস, মেন্টরস, গেটওয়েতে নির্দিষ্ট ফির বিনিময়ে মকটেস্ট দেওয়া যায়।পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিন।
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াঃ
পরীক্ষার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের ঢাকা, চট্টগ্রাম অথবা সিলেট শাখায়। তাদের অনুমোদিত ‘রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট’ সাইফুর’স, গেটওয়ে ও মেনটরস থেকেও রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। পরীক্ষার তিন থেকে চার সপ্তাহ আগেই রেজিস্ট্রেশন করা ভালো।পরীক্ষার্থীরা অনলাইনেও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ফি পরিশোধ-সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা অনলাইনেই পাওয়া যাবে।ব্রিটিশ কাউন্সিলের অফিশিয়াল সাইটের ‘রেজিস্ট্রার ফর আইইএলটিএস’ থেকে ‘রেজিস্ট্রার অনলাইন’ ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য এন্ট্রির মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা সহজেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করতে খরচ পড়বে ১২৮০০ টাকা।বি.দ্র: রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীর পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। রেজিস্ট্রেশনের সময় পাসপোর্টের ১ম ৪ পৃষ্ঠার ফটোকপি জমা দিতে হবে।৩ কপি সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট আকারের ছবি ( ছয় মাসের অধিক পুরানো নয় এমন ছবি) এবং রেজিস্ট্রেশন ফরমে চশমা পরিচিত ছবি গ্রহণযোগ্য নয়।আপনার নিবন্ধন ফর্ম কাছের কোন ব্রিটিশ কাউন্সিল অফিস অথবা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ব্রাঞ্চের বুথে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্টে জমা দিন।আপনি আপনার পরীক্ষা খরচ ব্যাংক ড্রাফট অথবা নগদ অর্থের মাধ্যমে ব্রিটিশ কাউন্সিলে অথবা রেজিস্ট্রেশন পয়েন্ট অথবা ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিপোজিট স্লিপ পূরন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের শাখাগুলোতে জমা দিতে পারেন।বিস্তারিত তথ্য জানতে ব্রিটিশ কাউন্সিল এ যোগাযোগ করুন।
British council IELTS Registration Points: ব্রিটিশ কাউন্সিল আইইএলটিএস রেজিস্ট্রেশন পয়েন্টস
S@ifur’s: Suvastu Tower (3rd Floor), 69/1, Green Road, Panthapath, Dhaka.
Tel: +880 2 911 85 11/01824-999 888; website: www.saifurs.org
Gateway: 3/3 Block-A Lalmatia, Dhaka 1207, (Behind Sunrise Plaza)
Tel: +880 2 9125092, 8118250; Fax: 8121727 Ext-120 website:www.gateway-edu.net
Mentors: 166/1, Mirpur Road, Kalabagan, Dhaka-1205
Tel: +880 2 9131828, 9141795; website: www.mentors.com.bd

Standard Chartered Bank branches for IELTS registration (British Council): আইইএলটিএস রেজিস্ট্রেশনের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের শাখাগুলোঃ (ব্রিটিশ কাউন্সিল)
Dhanmondi Branch: House –37, Road-2, Dhanmondi R/A, Dhaka 1205.
House –11, Road-5, Dhanmondi R/A, Dhaka 1205.
Gulshan Branch: Block No. NE (K), 3A/1, Holding No. 168, Gulshan Avenue, Dhaka.
SCB House, 67 Gulshan Avenue, Gulshan, Dhaka- 1212.
Uttara Branch: House-81 A, Road –7, Sector-4, Uttara, Dhaka-1230.
Sheraton Branch: Dhaka Sheraton Hotel (BSL Complex), 1 Minto Road, Dhaka 1000.
Mirpur Branch: Plot- 1, Road- 12, Block- C, Section 6, Mirpur, Dhaka 1221.

পরীক্ষা ও ফলাফল প্রকাশঃ
ব্রিটিশ কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে প্রতি মাসে তিনবার করে বছরে ৩৬ বার আইইএলটিএস পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আগে, কোনো পরীক্ষার্থী আশানুরূপ না পেলে পরে পরীক্ষা দিতে হতো প্রথম পরীক্ষার অন্তত তিন মাস পর। এখন নিয়মিত ও অনিয়মিত পরীক্ষার্থীরা কাঙ্ক্ষিত স্কোর পাওয়ার আগ পর্যন্ত যতবার খুশি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন।
সাধারণত আইইএলটিএস ফল প্রকাশিত হয় পরীক্ষার ১৩ দিন পর। ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে ফলাফল সংগ্রহ করা যাবে। এছাড়া ব্রিটিশ কাউন্সিল এর ওয়েবসাইট থেকে পরীক্ষার্থীর নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, জন্মতারিখ, পরীক্ষা প্রদানের তারিখ এন্ট্রি করে সহজেই জেনে নিতে পারবেন আইইএলটিএস পরীক্ষার ফলাফল। যদি আপনার পরীক্ষার ফলের ওপর কোন সন্দেহ থাকে তবে ছয় সপ্তাহের মধ্যে ‘এনকুয়ারি অন রেজাল্ট’-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে, ফলাফলে ভুল ধরা পড়লে অবশ্যই আপনি ওই টাকা ফেরত পাবেন। ছয় থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যেই ব্রিটিশ কাউন্সিল আপনার পুনঃনম্বরকৃত ফলাফল ফিরে পাবে এবং তখন ব্রিটিশ কাউন্সিল আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।
পরীক্ষা কেন্দ্রে কি কি নিয়ে যেতে হবেঃ
মেয়াদ আছে এমন একটি আসল পাসপোর্টকলম, পেন্সিল এবং রাবার (চাইলে সাপ্নারও নিতে পারেন)মোবাইল ফোন এবং অনান্য জিনিষ অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে এবং সাথে যা যা ( ব্যাগ, বই ইত্যাদি) ব্যাক্তিগত জিনিসপত্র নির্দিষ্ট দ্বায়িতে থাকা ব্যাক্তির কাছে জমা রাখতে হবে।
আইইএলটিএস ও টোফেল এর পার্থক্যঃ
আইইএলটিএসে রাইটিং অংশটি ম্যানুয়ালি যাচাই করা হয় কিন্তু টোফেল সম্পূর্ণ কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত। তাই আইইএলটিএসে রাইটিংয়ের দক্ষতা ভালভাবে যাচাই হয়। মজার বিষয় হলো, এখন আইইএলটিএস যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায়ও গ্রহণ করা হচ্ছে, আগে সেখানে শুধু টোফেল স্কোর গ্রহণ করা হতো।
আইইএলটিএস পরীক্ষার মানদণ্ডআইইএলটিএসে পাস-ফেলের ব্যাপার নেই। এখানে নয় ব্র্যান্ডের একটি স্কোরিং পদ্ধতি চালু আছে। প্রতিটি পৃথক সেকশনের ব্র্যান্ডের দ্বারা সামগ্রিক ব্র্যান্ডের মান যাচাই করা হয়। এখানে নয় স্কোর করার মানে হলো, ইংরেজীতে আপনি দারুণ এক্সপার্টর্ট, ইংরেজীর ওপর আপনার সম্পূর্ণ দক্ষতা আছে। আট মানে হলো, প্রায় সম্পূর্ণ দক্ষতা থাকলেও কালেভদ্রে কোন বিশেষ সেকশনে আপনার সমস্যা হয়ে থাকে। সাত স্কোর মানে আপনি চলনসই। এভাবেই ব্র্যান্ডগুলোর বিন্যাস করা হয়েছে। আইইএলটিএসে বর্তমানে সাত বা তার বেশি স্কোর না করলে কোন ভাল বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে কাউকে গ্রহণ করা হয় না।

আইইএলটিএসের প্রস্তুতি অনলাইনেঃ
অনলাইনে আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভালো স্কোর পেতে সহায়ক এমনসব তথ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে বেশ কিছু ওয়েবসাইট। রাইটিং, রিডিং, স্পিকিংয়ের ওপর বিশদ ধারণা, লেসন, অডিও টিউটোরিয়ালসহ প্রয়োজনীয় সব কিছুই যুক্ত করা হয়েছে এসব সাইটগুলোতে। আইইএলটিএস প্রস্তুতিতে সহায়ক এমন কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা।
www.britishcouncil.org/professionals-exams-ielts-intro.htm
www.ielts-exam.net
www.ielts.studyau.com
www.candidates.cambridgeesol.org/cs
www.cross-link.com/ielts-tutor.html
www.uefap.co.uk

 

Tuesday, June 16, 2015

পারমাণবিক অস্ত্রে সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে ৯টি দেশ

পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধে অঙ্গীকারাবদ্ধ হলেও আধুনিকায়ন এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চালেই যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ ৯টি দেশ৷ বিষয়টি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্টকহোম আন্তর্জাতিক শান্তি গবেষণা ইন্সটিটিউট৷
পারমাণবিক অস্ত্র বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে স্টকহোম আন্তর্জাতিক শান্তি গবেষণা ইন্সটিটিউট (এসআইপিআরআই) বা সিপ্রি৷ প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ – এই পাঁচ বছরে সারা বিশ্বে পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা ২২ হাজার ৬০০ থেকে কমে ১৫ হাজার ৮৫০ হয়েছে৷ পাঁচ বছরে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি অস্ত্র কমে যাওয়ার পরেও সিপ্রি বিষয়টি নিয়ে সন্তোষ বা স্বস্তি প্রকাশ করতে পারেনি৷ বরং শঙ্কাই প্রকাশ করেছে তারা৷
শান্তি বিষয়ক গবেষণা সংস্থাটি পর্যালোচনা করে দেখেছে, পারমাণবিক অস্ত্রে সক্ষম ৯টি দেশ, অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইসরায়েল ও উত্তর কোরিয়া আসলে ভেতরে ভেতরে তাদের পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার কর্মসূচিকে সমৃদ্ধই করছে৷
মানচিত্রে পারমাণবিক অস্ত্রধারী ৯ দেশ
স্টকহোমে সিপ্রি-র গবেষক শ্যানন কাইল বলেছেন, ‘‘পরমাণুঅস্ত্রধারী দেশগুলো আধুনিকায়ন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে৷ এর অর্থ, অদূর ভবিষ্যতে দেশগুলো পারমাণবিক অস্ত্র পরিহার করবে বলে মনে হয় না৷''
প্রতিবেদনে বলা হয়, পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা হ্রাসে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া৷ মোট হ্রাসের শতকরা ৯০ ভাগই এই দুটি দেশের অবদান৷ তবে সংখ্যা হ্রাসের মাধ্যমে দেশগুলো পারমাণবিক অস্ত্র পর্যায়ক্রমে পরিহার করার সদিচ্ছা প্রকাশ করেনি, কেননা, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন মূলত মেয়াদ উত্তীর্ণ অস্ত্র কমাচ্ছে আর পাশাপাশি অস্ত্রের মওজুদকে আরো আধুনিক করছে৷
ভারত এবং পাকিস্তানও পারমাণবিক অস্ত্রে সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে৷ ভারতের অস্ত্র সংখ্যা ৯০ থেকে বেড়ে ১০০ এবং পাকিস্তানের ১০০ থেকে বেড়ে ১২০ হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে৷
এসিবি/ডিজি (এএফপি, রয়টার্স, ডিপিএ)
 

আপনার কম্পিউটার ‘বিপ’ শব্দ করে ? তবে জেনে নিন এর কার্যকানুন............

আমরা যখন কম্পিউটারের পাওয়ার বাটন চাপ দিয়ে কম্পিউটার চালু করি তখন মাঝে মধ্যে একেক ধরনের ‘বিপ’ Sound শোনা যায়। বিপ বা শব্দটি মূলত কেসিং তথা মাদারবোর্ডের ভিতর থেকে আসে।
এটি আপনার কম্পিউটার সিষ্টেমের অবস্থা বোঝাতে ব্যাবহৃত হয়। আপনার কম্পিউটারে স্পিকার যুক্ত না’থাকলেও এ’ধরনের শব্দ শুনতে পেতে পারেন। কেননা এর জন্য আপনার মাদারবোর্ডে বিল্টইন স্পিকার যুক্ত করা থাকে। (সকল মডেলের ক্ষেত্রে নয়)
কম্পিউটারের এমন কিছু সমস্যা আছে যা আমরা এই শব্দ শুনে বুঝতে পারি।
অনেকেই, বিশেষ করে নবীন ব্যাবহারকারীরা তাদের পিসিতে এমন শব্দ শুনে বিচলিত হয়ে যান। এই পিসিহেল্পলাইনবিডিতে-ই একজনকে পেয়েছিলাম, কোন এক পোষ্টে তার এই ধরনের একটি সমস্যা লিখেছিলেন।
তো আসুন- জেনে নেই কি ধরনের শব্দ, কোন অর্থ প্রকাশ করে এবং কিভাবে সমস্যা সমাধান করা যায়।
Ω. একটি বিপ অর্থ কেসিংয়ের অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের সকল যন্ত্রাংশ সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে।
উইন্ডোজে অন্য কোন সমস্যা না থাকলে ঠিকমতো চালু হবে। যদি চালু হতে কোন সমস্যা হয় তবে সিডি রম, হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ও মনিটরের সংযোগ একবার চেক করে দেখুন।
Ω. ছোট দুটি বিপ হলে বুঝবেন আপনার পিসিতে কিছু সমস্যা আছে এবং সমস্যাটি সম্পর্কে কিছু তথ্য মনিটরে শো করবে।
Ω. তিন বা চারটি বিপ হওয়ার পর কম্পিউটার চালু হতে যদি সমস্যা হয় তবে আপনার পিসির RAM ঠিকভাবে স্লটে লাগানো কি’না দেখুন। প্রয়োজনে র‌্যামটি খুলে সংযোগ পরিষ্কার করে আবার লাগান।
Ω. ৫টি বিপ হয়ে কম্পিউটার ষ্টার্ট নিতে সমস্যা হলে মাদারবোর্ডের সকল কার্ড যথাযথভাবে সংযুক্ত আছে কি’না দেখে নিন।
Ω. ৬টি বিপ কি-বোর্ড কানেকশান Problem নির্দেশ করে। মাদারবোর্ডের সাথে আপনার কিবোর্ড (USB অথবা PS2) সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন।
Ω. ৭টি বিপ হয়ে কম্পিউটার লোড নিতে কোন সমস্যা দেখলে প্রসেসরের সংযোগটা একবার পরীক্ষা করে দেখুন।
Ω. ৮টি বিপ শুনলে অখবা স্ক্রিনে ঠিকভাবে আউটপুট না’পেলে বুঝবেন এবার ভিডিও কার্ড দেখার পালা। সাধারণত ভিডিও কার্ড বা গ্রাফিক্স‌ কার্ডের সংযোগে সমস্যা হলে ৮টি বীপ শোনা যায়।
Ω. ৮-এর পর এবার নিশ্চই ৯ আশা করছেন?
কিন্তু ৯টি বিপ সাধারনত তেমন একটা শোনা যায় না। কারন, এটি দিয়ে মাদারবোর্ডের বায়োসের মারাত্ম‌ক সমস্যাকে বোঝানো হয়। আর বায়োসে সমস্যা থাকলে…
Ω. জ্বী, ৯ এর পর ১০টা বীপও আছে। এটি দিয়ে সাধারনত মাদারবোর্ডের সিমোস চীপ (CMOS Chip) অকার্যকর বোঝানো হয়।
যাক, ১০ নম্বর বিপ তো শেষ হলো। এর বাহিরেও আপনি কিছু অন্য ধরনের সংকেতের শব্দ শুনতে পারেন। এবার সেটা নিয়ে লিখছি।
Ω. একটানা ছোট ছোট বিপ হলে বুঝতে হবে পাওয়ার সাপ্লাই বা মাদারবোর্ডে সমস্যা আছে। পিসি ঠিকমত ফাংশন না’ও করতে পারে।
Ω. একটি বড় এবং একটি ছোট বিপ শুনলে বুঝবেন নির্ঘাত RAM এ সমস্যা। সুতরাং…
Ω. একটানা বিপ হতে থাকলেও বুঝবেন আপনার কম্পিউটারের RAM এ সমস্যা আছে।
Ω. একটা বড় ও তিনটি ছোট বিপ হলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা আছে। সংযোগ পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
Ω. এটা একটা বিশেষ ক্লু। কোন বিপ নেই অথচ আপনার কম্পিউটার চালু হচ্ছে’না। এর অর্থ আপনার পিসির পাওয়ার সাপ্লাই বা মাদারবোর্ডে সমস্যা আছে।
তো যাদের কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে বিল্টইন স্পিকার যুক্ত করা নেই তারা দুশ্চিন্তা না’করে লাগিয়ে নিন অথবা External Speaker চালু রাখুন

 আর যাদের কাছে এই শব্দটি বিরক্তিকর তারা এটি বন্ধ করে দিতে পারেন।
বন্ধ করার নিয়মঃ
কম্পিউটারের Run অপশনে গিয়ে টাইপ করুন Devmgmt.msc ও Enter কী প্রেস করুন।
মনিটরে ডিভাইস ম্যানেজার চালু হবে।
এবার System Device বের করে এর ভিতর “Non-Plug and play drivers” অপশনটা খুজে বের করে এক্সপান্ড করুন।
ব্যাস, ওর ভিতরে “Beep” অপশন দেখতে পাবেন। এরপর Beep এর উপর রাইট ক্লিক করে Desable ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন আর কম্পিউটারকে রিষ্টার্ট দিন।
এরপর থেকে আপনার পিসি আর বিপ’ শব্দ করবে’না। sad.gif
আচ্ছা… ভালো থাকুন.. আর সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করুন।
ধন্যবাদ এত মনযোগ দিয়ে লেখাটি পড়বার জন্য। এটি আপনার কাজে আসলেই আমার এই ব্যায়িত সময় সার্থক।

Monday, June 8, 2015

৭ই এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ভাষন।

পটভূমিঃ 

 ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক শাসক গোষ্ঠী এই দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে বিলম্ব করতে শুরু করে। প্রকৃতপক্ষে তাদের উদ্দেশ্য ছিল, যে কোনভাবে ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানী রাজনীতিবিদদের হাতে কুক্ষিগত করে রাখা। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান ৩রা মার্চ জাতীয় পরিষদ অধিবেশন আহ্বান করেন। কিন্তু অপ্রত্যাশিতভাবে ১লা মার্চ এই অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি ঘোষণা করেন। এই সংবাদে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদেশে একযোগে হরতাল পালিত হয়। তিনি ৩রা মার্চ পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এই পটভূমিতেই ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বিপুল সংখ্যক লোক একত্রিত হয় ; পুরো ময়দান পরিণত হয় এক জনসমুদ্রে। এই জনতা এবং সার্বিকভাবে সমগ্র জাতির উদ্দেশ্যে শেখ মুজিবুর রহমান তার ঐতিহাসিক ভাষণটি প্রদান করেন।


ভাষনঃ ভায়েরা আমার, আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়। কী অন্যায় করেছিলাম? নির্বাচনের পরে বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে আমাকে, আওয়ামী লীগকে ভোট দেন। আমাদের ন্যাশনাল এসেম্বলি বসবে, আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈরি করবো এবং এদেশকে আমরা গড়ে তুলবো। এদেশের মানুষ অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ২৩ বৎসরের করুণ ইতিহাস, বাংলার অত্যাচারের, বাংলার মানুষের রক্তের ইতিহাস। ২৩ বৎসরের ইতিহাস মুমূর্ষু নর-নারীর আর্তনাদের ইতিহাস। বাংলার ইতিহাস-এদেশের মানুষের রক্ত দিয়ে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস। ১৯৫২ সালে রক্ত দিয়েছি। ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করেও আমরা গদিতে বসতে পারি নাই। ১৯৫৮ সালে আয়ুব খান মার্শাল ল’ জারি করে ১০ বছর পর্যন্ত আমাদের গোলাম করে রেখেছে। ১৯৬৬ সালে ৬দফা আন্দোলনে ৭ই জুনে আমার ছেলেদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৯৬৯ এর আন্দোলনে আয়ুব খানের পতন হওয়ার পরে যখন ইয়াহিয়া খান সাহেব সরকার নিলেন, তিনি বললেন, দেশে শাসনতন্ত্র দেবেন, গনতন্ত্র দেবেন - আমরা মেনে নিলাম। তারপরে অনেক ইতিহাস হয়ে গেলো, নির্বাচন হলো। আমি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সাহেবের সঙ্গে দেখা করেছি। আমি, শুধু বাংলা নয়, পাকিস্তানের মেজরিটি পার্টির নেতা হিসাবে তাকে অনুরোধ করলাম, ১৫ই ফেব্রুয়ারি তারিখে আপনি জাতীয় পরিষদের অধিবেশন দেন। তিনি আমার কথা রাখলেন না, তিনি রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা। তিনি বললেন, প্রথম সপ্তাহে মার্চ মাসে হবে। আমরা বললাম, ঠিক আছে, আমরা এসেম্বলিতে বসবো। আমি বললাম, এসেম্বলির মধ্যে আলোচনা করবো- এমনকি আমি এ পর্যন্তও বললাম, যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও একজনও যদি সে হয় তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেব। জনাব ভুট্টো সাহেব এখানে এসেছিলেন, আলোচনা করলেন। বলে গেলেন, আলোচনার দরজা বন্ধ না, আরো আলোচনা হবে। তারপরে অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, তাদের সঙ্গে আলাপ করলাম- আপনারা আসুন, বসুন, আমরা আলাপ করে শাসনতন্ত্র তৈরি করবো।
তিনি বললেন, পশ্চিম পাকিস্তানের মেম্বাররা যদি এখানে আসে তাহলে কসাইখানা হবে এসেম্বলি। তিনি বললেন, যে যাবে তাকে মেরে ফেলা দেয়া হবে। যদি কেউ এসেম্বলিতে আসে তাহলে পেশোয়ার থেকে করাচি পর্যন্ত জোর করে বন্ধ করা হবে। আমি বললাম, এসেম্বলি চলবে। তারপরে হঠাৎ ১ তারিখে এসেম্বলি বন্ধ করে দেওয়া হলো। ইয়াহিয়া খান সাহেব প্রেসিডেন্ট হিসেবে এসেম্বলি ডেকেছিলেন। আমি বললাম যে, আমি যাবো। ভুট্টো সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। ৩৫ জন সদস্য পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এখানে আসলেন। তারপর হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হলো, দোষ দেওয়া হলো বাংলার মানুষকে, দোষ দেওয়া হলো আমাকে। বন্ধ করে দেয়ার পরে এদেশের মানুষ প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠল।
আমি বললাম, শান্তিপূর্ণভাবে আপনারা হরতাল পালন করেন। আমি বললাম, আপনারা কলকারখানা সব কিছু বন্ধ করে দেন। জনগণ সাড়া দিলো। আপন ইচ্ছায় জনগণ রাস্তায় বেরিয়ে পড়লো, তারা শান্তিপূর্ণভাবে সংগ্রাম চালিয়ে যাবার জন্য স্থির প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলো।
কী পেলাম আমরা? জামার পয়সা দিয়ে অস্ত্র কিনেছি বহিঃশত্র“র আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য, আজ সেই অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে আমার দেশের গরীব-দুঃখী নিরস্ত্র মানুষের বিরুদ্ধে- তার বুকের ওপরে হচ্ছে গুলি। আমরা পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু- আমরা বাঙালীরা যখনই ক্ষমতায় যাবার চেষ্টা করেছি তখনই তারা আমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
টেলিফোনে আমার সঙ্গে তার কথা হয়। তাঁকে আমি বলেছিলাম, জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাহেব, আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কিভাবে আমার গরীবের ওপরে, আমার বাংলার মানুষের বুকের ওপর গুলি করা হয়েছে। কী করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে, কী করে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, আপনি আসুন, দেখুন, বিচার করুন। তিনি বললেন, আমি নাকি স্বীকার করেছি যে, ১০ই তারিখে রাউন্ড টেবিল কনফারেন্স হবে। আমি তো অনেক আগেই বলে দিয়েছি, কিসের রাউন্ড টেবিল, কার সঙ্গে বসবো? যারা আমার মানুষের বুকের রক্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে বসবো? হঠাৎ আমার সঙ্গে পরামর্শ না করে পাঁচ ঘণ্টা গোপনে বৈঠক করে যে বক্তৃতা তিনি করেছেন, সমস্ত দোষ তিনি আমার ওপরে দিয়েছেন, বাংলার মানুষের ওপরে দিয়েছেন।
ভায়েরা আমার, ২৫ তারিখে এসেম্বলি কল করেছে। রক্তের দাগ শুকায় নাই। আমি ১০ তারিখে বলে দিয়েছি, ওই শহীদের রক্তের ওপর পাড়া দিয়ে আরটিসিতে মুজিবুর রহমান যোগদান করতে পারেনা। এসেম্বলি কল করেছেন, আমার দাবী মানতে হবে। প্রথম, সামরিক আইন- মার্শাল ল’ উইথড্র করতে হবে। সমস্ত সামরিক বাহিনীর লোকদের ব্যারাকে ফেরত নিতে হবে। যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তার তদন্ত করতে হবে। আর জনগণের প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। তারপর বিবেচনা করে দেখবো, আমরা এসেম্বলিতে বসতে পারবো কি পারবো না। এর পূর্বে এসেম্বলিতে বসতে আমরা পারি না। আমি, আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না। আমরা এদেশের মানুষের অধিকার চাই। আমি পরিষ্কার অক্ষরে বলে দেবার চাই, আজ থেকে এই বাংলাদেশে কোর্ট-কাচারী, আদালত-ফৌজদারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
গরীবের যাতে কষ্ট না হয়, যাতে আমার মানুষ কষ্ট না করে সেইজন্য যে সমস্ত অন্যান্য জিনিসগুলো আছে সেগুলোর হরতাল কাল থেকে চলবে না। রিকশা, ঘোড়ারগাড়ি, রেল চলবে, লঞ্চ চলবে- শুধু... সেক্রেটারিয়েট, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট, জজকোর্ট, সেমি গভর্নমেন্ট দপ্তরগুলো, ওয়াপদা কোন কিছু চলবে না। ২৮ তারিখে কর্মচারীরা যেয়ে বেতন নিয়ে আসবেন। এরপরে যদি বেতন দেওয়া না হয়, আর যদি একটা গুলি চলে, আর যদি আমার লোককে হত্যা করা হয় - তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল। তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে এবং জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সবকিছু - আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে। আমরা ভাতে মারবো, আমরা পানিতে মারবো। তোমরা আমার ভাই, তোমরা ব্যারাকে থাকো, কেউ তোমাদের কিছু বলবে না। কিন্তু আর আমার বুকের ওপর গুলি চালাবার চেষ্টা করো না। সাত কোটি মানুষকে দাবায়া রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি তখন কেউ আমাদের দাবাতে পারবেনা। আর যে সমস্ত লোক শহীদ হয়েছে, আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, আমরা আওয়ামী লীগের থেকে যদ্দুর পারি তাদের সাহায্য করতে চেষ্টা করবো। যারা পারেন আমাদের রিলিফ কমিটিতে সামান্য টাকা-পয়সা পৌঁছে দেবেন। আর এই সাত দিন হরতালে যে সমস্ত শ্রমিক ভাইয়েরা যোগদান করেছে, প্রত্যেকটা শিল্পের মালিক তাদের বেতন পৌঁছে দেবেন। সরকারি কর্মচারীদের বলি, আমি যা বলি তা মানতে হবে। যে পর্যন্ত আমার এই দেশের মুক্তি না হবে, খাজনা ট্যাক্স বন্ধ করে দেওয়া হলো- কেউ দেবে না। মনে রাখবেন, শত্রুবাহিনী ঢুকেছে, নিজেদের মধ্যে আত্মকলহ সৃষ্টি করবে, লুটতরাজ করবে। এই বাংলায় হিন্দুমুসলমান, বাঙালী-ননবাঙালী যারা আছে তারা আমাদের ভাই। তাদের রক্ষা করার দায়িত্ব আপনাদের ওপর, আমাদের যেন বদনাম না হয়। মনে রাখবেন, রেডিও-টেলিভিশনের কর্মচারীরা, যদি রেডিওতে আমাদের কথা না শোনে তাহলে কোন বাঙালী রেডিও স্টেশনে যাবে না। যদি টেলিভিশন আমাদের নিউজ না দেয়, কোন বাঙালি টেলিভিশনে যাবেন না। ২ ঘণ্টা ব্যাংক খোলা থাকবে, যাতে মানুষ তাদের মায়না-পত্র নেবার পারে। পূর্ব বাংলা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে এক পয়সাও চালান হতে পারবে না। টেলিফোন, টেলিগ্রাম আমাদের এই পূর্ব বাংলায় চলবে এবং বিদেশের সংগে নিউজ পাঠাতে হলে আপনারা চালাবেন। কিন্তু যদি এ দেশের মানুষকে খতম করার চেষ্টা করা হয়, বাঙালীরা বুঝেসুঝে কাজ করবেন। প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল। এবং তোমাদের যা কিছু আছে, তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকো। রক্ত যখন দিয়েছি, আরো রক্ত দেবো। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম জয় বাংলা 

সম্পূর্ন ভাষনটি mp3 আকারে ডাউনলোড করুন।

Sunday, June 7, 2015

not responding সমস্যার সমাধান

      কিভাবে not responding সমস্যার সমাধান করবো?

আমরা প্রায়ই কম্পিউটারে কাজ করার সময় কম্পিউটার হ্যাং করার কারনে অনেকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হই। কাজ করার সময় Not Responding দেখিয়ে যাতে কম্পিউটার হ্যাং না করে সে জন্য আজকে পোস্টটি দিলাম। আশা করি উপকৃত হবেন।

নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ


                  ○   প্রথমে start Menu থেকে Run এ যান।
                  ○   এখানে লিখুন regedit এবং Enter চাপুন।
                  ○   Hkey_current _User এ ডাবল ক্লিক করুন।
                  ○   Control Panel এ ডাবল ক্লিক করুন।
                  ○   Desktop এ ডাবল ক্লিক করুন।
                  ○   এখন ডান পাশের auto and task এ ডাবল ক্লিক করুন।
                  ○   এখানে Value Data হিসেবে 0 এর পরিবর্তে 1 লিখে OK ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
                  ○   কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

                
                  আপনি Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিয়েছেন।

Saturday, April 18, 2015

ডেভিড বেখামের মেজিক গোল

                দেখে নিন বিশ্বের সর্বাধিক দূরত্বের গোল দুটি।

ফুটবল বিশ্বের সর্বাধিক দুরত্বের গোল করেছেন ডেভিড বেখাম। ৭০ গজ দূর থেকে তার দেওয়া গোলটি মেজিক গোল নামে খ্যাত। কয়েকদিন আগে চার্লি অ্যাডাম চেলসির বিরুদ্ধে। ৬৬ গজ(৬০ মিটার) দূর থেকে কিক নিয়ে গোল করে ফুটবল বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। এর আগে চার্লি অ্যাডামের নাম কয়জনই বা জানতো? আর কে বা ই চিনতো ?

অথচ তার এই গোলটিকে প্রশংসা করতে ভোলেননি চেলসির কোচ হোসে মরিনহো ও। তিনি বলেছেন, এটা বেখমের ম্যাজিক গোলের থেকেও অনেক বেশি ম্যাজিকের। তাহলে দেখি নিন বেখাম ও অ্যাডামের গোল দুইটি। 

ডেভিড বেখামের গোল  ডাউনলোড করুন
চার্লি অ্যাডামের গোল ডাউনলোড করুন

Thursday, March 26, 2015

কিভাবে নিজের নাম্বারকে uk নাম্বারে রুপান্তিত করব?

আপনি কি নিজের ফোন নাম্বারকে uk নাম্বারে রূপান্তরিত করতে চান? 

খুব সহজেই আপনি একটি uk নাম্বারের মালিক হতে পারেন। যে নাম্বারে কল করে আপনার ইন্টারন্যাশনাল বন্ধুরা আপনার নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারে খুব সহজে। 
প্রথমে  www.FWcall.com এ প্রবেশ করুন। এবং রেজিস্টার করুন ফেসবুক অথবা ইমেইলের মাধ্যমে 




আমি Register with Email করেছি। 

register করলে নতুন একটা পেজ আসবে। Enter the phone number outside the UK এর এখানে আপনার লোকাল নাম্বার প্রবেশ করান।
ব্যাস মিটে গেল। আপনার কাজ শেষ। আপনাকে একটা UK নাম্বার দেওয়া হয়েছে। এখন কেঊ নাম্বারটিতে কল করলে ফরোয়ার্ড হয়ে আপনার কাছে চলে আসবে। 







আজকের মতো এ পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন। পরবর্তীতে আরো ভালো কোন টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হওয়ার চেস্টা করবো।  ফেসবুকে আমি রুহুল সিনবাদ (Android App & Web Developer)



Wednesday, March 18, 2015

কিভাবে ফোল্ডার অথবা ফাইল লক করতে হয়?

 আসুন দেখে নিই পিসিতে ফোল্ডার অথবা ফাইল লক করার নিয়ম

যে ফোল্ডারটি লক করবেন সেটা সিলেক্ট করুন। ফোল্ডারটির উপর কার্সর রেখে মাউসের ডান পাশে ক্লিক করুন। তারপর add to archive এ ক্লিক করুন। প্রয়োজনে চিত্রের সাহায্য নিন।
তারপর set password এ ক্লিক করুন।

তারপর password সিলেক্ট করে encrypt file name অপশনে টিক মার্ক দিন। তারপর ok প্রেস করুন। 
দেখুন আপনার ফোল্ডার লক হয়ে গেছে। এই দেখুন...





আমি "রুহুল সিনবাদ"। (Android app & web application developer).

ফেসবুকে আমি Ruhul Sinbad
কোন সমস্যার জন্য মেইল করুন আমাকে

Wednesday, March 11, 2015

কিভাবে youtube থেকে ভিডিও ডাওনলোড করতে হয়?


দেখে নিন কিভাবে youtube থেকে ভিডিও ডাউনলোড করবেন

আমরা অনেক সময় নেট থেকে সার্চ দিলে প্রয়োজনীয় ভিডিও বা ট্রিক youtube ভিডিওতে আসে। আবার youtube থেকে বারবার ভিডিও দেখাও বেশ ব্যায়সাধ্য। তাছাড়া অনলাইনে আপনি শুধু দেখতেই পারবেন। বন্ধুদের শেয়ার করবেন কি করে? অফ্লানে থাকলে কি করবেন? এজন্য আপনার youtube থেকে ভিডিও ডাওনলোড করে বারবার দেখায় আপনার জন্য ভালো ও স্বল্পব্যায়ী মাদ্ধ্যম হতে পারে। আসুন দেখে নিই youtube থেকে ভিডিও ডাওনলোড করা শিখে নিই।
প্রথমে আপনার পছন্দের ভিডিও সিলেক্ট করুন। তারপর ব্রাউজারে গিয়ে লিংকটাতে youtube .com/anyvideolink  এর youtube lekhar আগে ss যোগ করে ssyoutube .com/anyvideolink লিংক তৈরী করুন। প্রয়োজনে ছবির সাহায্য নিন।
তারপর এরকম পেজ আসবে। একটু লেট হতে পারে
তার পরvideo format এর উপর ক্লিক করলেই ডাওনলোড হয়া শুরু করবে






ফেসবুকে আমি "রুহুল সিনবাদ"। (android app & web developer).

কিভাবে ডেস্কটপে tree কমান্ড আনতে হয়?

দেখে নিন কিভাবে ডেস্কটপে tree সর্টকাট তৈরী করবেন।

প্রথমে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করুন। তারপর new>shortcuts
তারপর type a name of item এ tree লিখুন। প্রয়োজনে চিত্রের সাহায্য নিন

তারপর next চেপে পরের ধাপে যান। লেখা আছে type a name of a shortcut ওখানে ওঁ tree লিখে finish এ ক্লিক করুন।

ব্যাচ আন্নার কাজ হয়ে গিয়েছে। দেখুন আপনার desktop এ ট্রি সর্টকার্ট তৈরী হয়ে গেছে।




আমি রুহুল সিনবাদ। (android app and web developer) .

Monday, March 9, 2015

এক নজরে দেখে নিই এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক

১.শচীন টেন্ডুল্কার(ভারত)-২২৭৮রান

                      জন্মঃ                           ২৪ এপ্রিল,১৯৭৩; মুম্বাই, ভারত
                         স্ত্রীঃ                           অঞ্জলি টেন্ডুল্কার(১৯৯৫)
                লেখা বইঃ                           প্লেয়িং ইট মাই ওয়ে
           আওয়ার্ডঃ                  ভারতরত্ন(২০১৩), পদ্মশ্রী(১৯৯৯), পদ্মভূষন(২০০৮), রাজীব গান্ধি খেল রত্ন(১৯৯৭),উইসডেন ক্রিকেটার্স অফ দ্যা ইয়ার(১৯৯৭),স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি(২০১০), অর্জুনা আওয়ার্ডস ফর ক্রিকেট(১৯৯৪), মহারাষ্টভূবন  আওয়ার্ড(২০০১), উইসডেন লেডিং ক্রিকেটার্স অফ দ্যা ইয়ার(২০১০) ইত্যাদি
                       ছেলেঃ                           অর্জুন টেন্ডুল্কার
                        মেয়েঃ                          সারা টেন্ডুল্কার


২.রিকি পন্টিং(অস্ট্রেলিয়া)-১৭৪৩রান

৩.কুমার সাঙ্গাকারা(শ্রীলংকা)-১৫৩২রান

৪.ব্রায়ান লারা(ওয়েষ্ট ইন্ডিস)-১২২৫ রান


৫.সনাথ জয়সুরিয়া(শ্রীলংকা)-১১৬৫রান

৬.এবি ডি ই ভিলিয়ার্স(দক্ষিন আফ্রিকা)-১১৪২রান

৭.তিলকরত্নে দিলসান(শ্রীলঙ্কা)-১১১২*রান 

৮.মাহেলা জয়বর্ধনে(শ্রীলংকা)-১১০০রান

৯.অ্যাডাম গিলক্রিস্ট(অস্ট্রেলিয়া)-১০৮৫রান

১০.জাভেদ মিয়াদাদ(পাকিস্তান)-১১৮৩রান










                                             দেখে নিন বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিদের
         



ফেসবুকে আমি"রুহুল সিনবাদ"

আসুন এক নজরে দেখে নিই এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিদের

         আইসিসি ক্রিকেট হল অফ ফেইম "গ্লেন ম্যাগ্রা"র ফটো।  



বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারিঃ
             ১.গ্লেন ম্যাগ্রা(১৯৯৮-২০০৮) ঃ        ৭১ উইকেট, (অস্টেলিয়া)
                                       জন্মঃ              ১৯৭০, ৯ ফেব্রয়ারি,
                                   উচ্চতাঃ              ৬ ফুট ৫ ইঞ্চি,
             ২.মুত্তিয়া মুরালিধরন(৬৮ উইকেট)- শ্রীলঙ্কা

             ৩.ওয়াসিম আকরাম(৫৫উইকেট)- পাকিস্তান

              ৪.চামিন্দা ভাস(৪৯উইকেট)- শ্রীলঙ্কা

              ৫.জাভাগাল শীনাথ(৪৪উইকেট)- ভারত 

              ৬.জহির খান(৪৪উইকেট)- ভারত 

              ৭.লাথিস মালিঙ্গা(৪৩*উইকেট)- শ্রীলঙ্কা 





                                    এক নজরে দেখে নিই এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক 




ফেসবুকে আমি "রুহুল সিনবাদ


Sunday, March 8, 2015

একটু বিনোদন

ছোট ভাই বোনদের জন্য অসাধারন কার্টুন

আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটা কার্টুন ভিডিও দেখাবো যে আপনাদের ছোট ভাই বোন তো আছেই আপনাদের কাছে ও হতে পারে চমকপ্রদ বিনোদনের উৎস। নিচের লিংক থেকে কার্টুনটি  ডাওনলোড করে নিতে পারেন।  আমার অনুরোধে ডাওনলোড করুন, দেখবেন ভালো লাগার মতোই কিছু একটা।

কার্টুন ভিডিওঃ
size: 34.7 mb
lenght: 3.30 minits
download
ফেসবুকে  আমি 


আমি রুহুল সিনবাদ। (android apps & website developer).

কিভাবে পিসিতে স্ক্রিন ভিডিও করবো?

আসুন আজকে জেনে নিই কিভাবে পিসিতে স্ক্রিন ভিডিও করতে হয়।

এটা ভিডিও টিউটেরিয়ালের জন্য খুব কাজের। আমরা অনেক সময় শখের বসে ও চাই পিসিতে স্ক্রিন ভিডিও করতে। পিসিতে খুব সহজেই ভিডিও স্ক্রিন ভিডিও করা যায়। এর জন্য মাত্র ২০ মেগার একটা সফটওয়্যার প্রয়োজন। নিম্নের লিঙ্ক থেকে আপনি software টি বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারেন। 
ফেসবুকে আমি


স্ক্রিন ভিডিও করার software
size:20mb
download.

কিভাবে পিসিতে android app চালানো যায়?



এবার, এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন চালান আপনার পিসিতে


আপনার কি শুধু পিসি আছে কিন্তু এন্ড্রয়েড ফোন নেই? এদিকে আপনি আমার মতো জম কিপ্টে। সিমে মেগাবাইটের মেয়াদ থাকে কিন্তু মেগা থাকে না, তাই তো? মাঝে মাঝে আফসোস হয় ইস যদি এন্ড্রয়েড ফোন থাকতো তাহলে আর যায় হোক ফ্রী whatsapp আর messenger চালানো যেতো। আরে ভাই যাবে যাবে, কে বলেছে যাবে না? আপনি লিঙ্কটির অপর ক্লিক করে bluestack app player টি ডাউনলোড করে নিন। মাত্র ১৪ মেগার সফটওয়্যার।

কিন্তু এটি ইন্সটল দিতে আরো ৭০ মেগার মতো লাগতে পারে। ইন্সটল দেওয়ার পর আপনি আপনার android app এ গিয়ে ওপেন করুন। আর কিচ্ছুক্ষন ওয়েট করুন। এবার যতো খুশি তত android tab চালান।

ফেসবুকে আমি  
 আমি রুহুল সিনবাদ। (android apps & website developer)

Translate